শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩
● নির্বাচন কমিশনের সংলাপে অংশ নেবে না বিএনপি      ● ইন্টারপোলের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় তালিকায় আরাভ খান      ● রমজানে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী, ভোগান্তিতে সাধারণ ক্রেতা      ● খামার পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির নতুন দাম নির্ধারণ      ● এএসআর সোয়েটার ইন্ডাষ্ট্রিজের চেয়ারম্যান আতিকুরের কারাদন্ড : চেক প্রতারণার মামলা      ● দুবাইয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে আরাভ খান      ● প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে মামলা করলেন শাকিব খান      ● মানহানির মামলায় কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ২ বছরের কারাদণ্ড      ● ‘প্রজন্মান্তরে আবহাওয়া, জলবায়ু ও পানির ভবিষ্যৎ’ : বিশ্ব আবহাওয়া দিবস আজ      ● গণতান্ত্রিক ধারা আছে বলেই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী     
ভিটামিন এ'র অভাবে শিশু মৃত্যুর হার বাড়ে ২৪ শতাংশ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ , সোমবার ০২ : ০২ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৭৭৫৫ বার

'ভিটামিন এ'র অভাবে শিশুদের ২৪ শতাংশ মৃত্যুর হার বেড়ে যায় বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।


সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার রাজধানীর মহাখালীতে ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব প্রিভেনটিভ অ্যান্ড সোশাল মেডিসিন (নিমসম) অডিটোরিয়াম 'জাতীয় ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন ২০২৩' উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।


জাহিদ মালেক বলেন, ১৯৭৪ সাল থেকে দেশে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর আয়োজন শুরু হয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সময়ে। তখন দেশে রাতকানা রোগীর সংখ্যা ছিল চার শতাংশের বেশি। তখন অনেক ছেলে-মেয়েদের রাতকানা রোগী হিসেবে দেখা যেত। তখন অনেক শিশু পোলিওতেও আক্রান্ত হতো। ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে রাতকানা রোগ নাই বললেই চলে।


স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই শিশুরা ভালোভাবে বেড়ে উঠুক, দেশের সুনাগরিক হোক। সোনার বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সোনার মানুষ দরকার, সোনার শিশু দরকার। শিশুরা এ দেশের ভবিষ্যৎ, তারাই দেশকে পরিচালিত করবে। শিশুদের খাদ্য পুষ্টি এবং ভিটামিনের অভাব হলে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যার মধ্যে একটি হচ্ছে রাতকানা রোগ। তাছাড়া দৈহিক এবং মানসিকভাবেও তারা বেড়ে উঠতে পারে না। তাদের লেখাপড়ায় মনোযোগও কম হয়।


তিনি আরও বলেন, ভিটামিন এ'র অভাবে শিশুদের ২৪ শতাংশ মৃত্যুর হার বেড়ে যায়। পুষ্টির অভাবে শিশুরা খর্বাকৃতির হয়। আমাদের দেশে প্রায় ৫০ শতাংশ শিশু খর্বাকৃতির ছিল, সেটা এখন অনেক কমে গেছে। ভিটামিন এ'র অভাবে শিশুদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। যার ফলে শিশুরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। যেমন হাম, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়। এতে শিশুদের মৃত্যু ঝুঁকিও বেড়ে যায়।


এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মায়েদের তাদের সন্তানদেরকে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য আহ্বান জানান।


সোমবার দিনব্যাপী এ কার্যক্রম চলবে। ৬-১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ, ১২-৫৯ মাস বয়সী এক কোটি ৯৫ লাখসহ মোট দুই কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।


স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. আনোয়ার হোসেন হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার খুরশিদ আলম ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. টিটো মিয়া।

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com