শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩
● নির্বাচন কমিশনের সংলাপে অংশ নেবে না বিএনপি      ● ইন্টারপোলের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় তালিকায় আরাভ খান      ● রমজানে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী, ভোগান্তিতে সাধারণ ক্রেতা      ● খামার পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির নতুন দাম নির্ধারণ      ● এএসআর সোয়েটার ইন্ডাষ্ট্রিজের চেয়ারম্যান আতিকুরের কারাদন্ড : চেক প্রতারণার মামলা      ● দুবাইয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে আরাভ খান      ● প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে মামলা করলেন শাকিব খান      ● মানহানির মামলায় কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ২ বছরের কারাদণ্ড      ● ‘প্রজন্মান্তরে আবহাওয়া, জলবায়ু ও পানির ভবিষ্যৎ’ : বিশ্ব আবহাওয়া দিবস আজ      ● গণতান্ত্রিক ধারা আছে বলেই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী     
দেশে ২১ লাখ টনের অধিক খাদ্য মজুত আছে: খাদ্যমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ , রবিবার ০১ : ০২ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৭৭৫২ বার

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

১০ লাখ টন নিরাপত্তা মজুতের বিপরীতে বর্তমানে ২১ লাখ টনের অধিক খাদ্য মজুত আছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, পহেলা মার্চ থেকে সারাদেশে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হচ্ছে। এ কর্মসূচিতে পঞ্চাশ লাখ লোক ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাল পাবেন। আজ রোববার (২৬ ফ্রেব্রুয়ারি) সকালে নওগাঁতে আটাপট্টি ও রুবির মোড় এলাকায় চলমান ওএমএস কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।


এমএমএস কার্যক্রম কত দিন চলবে সাংবাদিকদের এমন এক প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ওএমএস একটি চলমান কর্মসূচি। যতদিন এর চাহিদা থাকবে ততদিন চলবে। প্রয়োজন হলে সারাবছরই চলবে। চাল দেওয়া হবে, আটাও দেয়া হবে। নিম্নআয়ের মানুষ যাতে কষ্ট না পায় তার জন্য ওএমএস চালু রাখা হয়েছে। আমরা ওএমএস দিয়ে যাবো। তবে দেখার বিষয় হচ্ছে জনগণ ঠিকঠাক মত পাচ্ছে কিনা, কোন ডিলার স্মাগলিং করছে কিনা। এজন্য পরিদর্শন ও মনিটরিং চলবে।


সরকারি গুদামে খাদ্য মজুতের বিষয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ১০ লাখ টন নিরাপত্তা মজুতের বিপরীতে বর্তমানে ২১ লাখ টনের অধিক মজুত আছে। সারাদেশে প্রতিদিন চাল ও আটা মিলিয়ে প্রায় ১৪-১৫ হাজার টন খাদ্য বিতরণ করা হচ্ছে। যতোদিন মানুষের চাহিদা থাকবে ততোদিন ওএমএস কার্যক্রম চালু রাখা হবে। এর পাশাপাশি খাদ্যবান্ধব অন্যান্য কর্মসূচিও চলবে। তাই আতঙ্কের কিছু নেই। দেশে কোন খাদ্য সংকট হবে না।


ব্যবসায়ীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে মন্ত্রী বলেন, অতি মুনাফার লোভে খাদ্যদ্রব্য মজুত করে মানুষকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করবেন না। নতুন আইন হচ্ছে, ইতিমধ্যে অনেক গ্রুপের বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছে। নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।


অভিযানে রাজশাহী আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ার, নওগাঁ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আলমগীর হোসেনসহ খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ওএমএস নিতে আসা নারী পুরুষ জানান, চাহিদার তুলনায় বরাদ্দের পরিমাণ কম। বরাদ্দের পরিমাণ বাড়ালে তাদের সুবিধা হতো। এসময় মন্ত্রী তাদের অসুবিধা বিবেচনার আশ্বাস দেন।

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com