শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩
● নির্বাচন কমিশনের সংলাপে অংশ নেবে না বিএনপি      ● ইন্টারপোলের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় তালিকায় আরাভ খান      ● রমজানে চাহিদাসম্পন্ন পণ্যের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী, ভোগান্তিতে সাধারণ ক্রেতা      ● খামার পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির নতুন দাম নির্ধারণ      ● এএসআর সোয়েটার ইন্ডাষ্ট্রিজের চেয়ারম্যান আতিকুরের কারাদন্ড : চেক প্রতারণার মামলা      ● দুবাইয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারিতে আরাভ খান      ● প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে মামলা করলেন শাকিব খান      ● মানহানির মামলায় কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ২ বছরের কারাদণ্ড      ● ‘প্রজন্মান্তরে আবহাওয়া, জলবায়ু ও পানির ভবিষ্যৎ’ : বিশ্ব আবহাওয়া দিবস আজ      ● গণতান্ত্রিক ধারা আছে বলেই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী     
চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ ৩ এপ্রিল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৩ , রবিবার ০৪ : ০৩ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৪৭৭১ বার

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

নব্বই দশকের চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ পিছিয়ে আগামী ৩ এপ্রিল দিন ধার্য করেছেন আদালত। রোববার (১৯ মার্চ) এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন কোনো সাক্ষী আদালতে হাজির না হওয়ায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক রফিকুল ইসলাম সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য নতুন এই দিন ধার্য করেন। মামলায় এখন পর্যন্ত পাঁচজনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।


১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানী ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এ হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে। মামলার আসামিরা হলেন- আদনান সিদ্দিকী, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, ফারুক আব্বাসী, শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।


মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েকমাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা-কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান। আসামিদের মধ্যে আদনান খুনের পরপরই ধরা পড়েছিলেন।


মামলাটির তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। দুই বছর পর মামলার বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। ওই বছরই আসামিদের মধ্যে একজন হাইকোর্টে আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৩ সাল থেকে দীর্ঘ ১৯ বছর হাইকোর্টের আদেশে এ মামলা স্থগিত ছিল।

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com