শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
● পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল উদ্বোধন      ● সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে      ● বঙ্গবাজারের আগুন নেভাতে হাতিরঝিল থেকে পানি নিচ্ছে হেলিকপ্টার      ● বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী      ● বঙ্গবাজারে ফায়ার সার্ভিসের ৫০ ইউনিট, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন      ● ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি বঙ্গবাজারের আগুন      ● ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরে হামলা, টিয়ারশেল নিক্ষেপ      ● আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সাথে নৌ-সেনা ও বিমানবাহিনী      ● বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড: আশপাশের ৪ ভবনে ছড়িয়েছে আগুন      ● জ্বলছে বঙ্গবাজার : প্রতিনিয়ত বাড়ছে আগুনের তীব্রতা     
আপনিও দেখে আসতে পারেন স্বপ্নের পদ্মা সেতু
ভ্রমণ ডেস্ক
প্রকাশ: ০৩ জুলাই ২০২২ , রবিবার ০২ : ০৭ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৫৭১ বার

দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলার মানুষের মধ্যে এক সেতুবন্ধন সৃষ্টি করেছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। সেই সঙ্গে এটি পদ্মার উত্তাল জলের ধারায় দৈত্যাকার ছায়া হয়ে ৪২টি শক্ত খুঁটির ওপর মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। প্রকৃতির সঙ্গে পদ্মা সেতুর রূপরেখা মিশে গিয়ে দেখা মিলেছে এক অনন্য দৃশ্যের, যা উপভোগ করতে হাজার হাজার মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল।


রাজধানী ঢাকা থেকে অল্প কিছু দূরে মাওয়া ঘাটের অবস্থান। সেখান থেকে মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে অতিক্রম করলেই দেখা মিলবে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর। অনেকেই লঞ্চ, ট্রলার কিংবা নৌকায় ভেসে দেখতে গিয়েছেন বাংলাদেশের অবিস্মরণীয় এই ইতিহাসকে। আর এখন সুযোগ পাবেন সরাসরি ছুঁয়ে দেখার। সেই সঙ্গে পদ্মার তাজা ইলিশ মাছ ভাজা তো থাকছেই। তাই ছুটির দিনে ঘোরার জন্য অন্যতম জায়গা হবে এ পদ্মা সেতু।


যেভাবে যাবেন

রাজধানীর গুলিস্তান থেকে মাওয়াগামী ইলিশ বাস ছেড়ে যায়। এ ছাড়া ফুলবাড়ীয়া বাস টার্মিনাল থেকেও বিআরটিসি এসি বাসে করেও পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তে পৌঁছানো যাবে। আবার ঢাকা ও ঢাকার বাইরের যেকোনো জায়গা থেকে পদ্মা সেতু দেখতে হলে আগে যাত্রাবাড়ি বাসস্ট্যান্ডে আসতে হবে। সেখান থেকে এসে এসি কিংবা নন এসি বাসে করে যাওয়া যাবে সোজা পদ্মা সেতু।


পদ্মা সেতুকে ঘিরে তৈরি করা হয়েছে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে। ঢাকা প্রান্ত থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত এই এক্সপ্রেসওয়ের দূরত্ব মাত্র ৫৫ কিলোমিটার, যা পার হতে সময় লাগবে আধা ঘণ্টার একটু বেশি। আর ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত যেতে সময় লাগবে আধা ঘণ্টার মতো। যাত্রাবাড়ি থেকে মাওয়া রোডে উঠে এই এক্সপ্রেসওয়ে হয়ে সোজা চলে যাবেন পদ্মা সেতুর দরজায়।


কী খাবেন

পদ্মায় যাবেন আর ইলিশ ভাজা খাবেন না, তা কি হয়? পদ্মা সেতু ঘুরে আসার পথে মাওয়া ঘাটেই পাবেন ইলিশের বাজার। পদ্মার পাড়ে বসে তাজা ইলিশ মাছ খাওয়ার জন্য এটি বেশ জনপ্রিয় জায়গা। প্রতি বছর বর্ষার মৌসুমে অসংখ্য ভ্রমণপ্রিয় মানুষ এখানে ঘুরতে এসে তরতাজা ইলিশ ভাজা খেয়ে যান। তবে ইলিশ মাছ খেতে হলে আপনাকে যেতে হবে শিমুলিয়া ঘাট বা মাওয়া মাছ বাজারের পেছনে। ইলিশ ভাজার সঙ্গে আরও রয়েছে বিভিন্ন রকম ভর্তা এবং সাথে বেগুন ভাজা। এ ছাড়া ঘুরতে গিয়ে আপনি খেয়ে দেখতে পারেন মাওয়ার ঐতিহ্যবাহী রসগোল্লাও।


থাকবেন যেখানে

সাধারণত ছুটির দিনে খুব অল্প সময়ে ঘুরে আসার মতো জায়গাটি মূলত এক দিনের ট্যুর। ঢাকাবাসীরা দিনে গিয়ে পদ্মা সেতু দেখে আবার দিনের মধ্যে ফিরতে পারবেন। কিন্তু যাঁরা বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে মাওয়াতে পদ্মা সেতু দেখতে আসবেন, তাঁরা চাইলে পদ্মা সেতুর পাশে অবস্থিত মাওয়া রিসোর্টে থাকতে পারেন।

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com