শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
● পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল উদ্বোধন      ● সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে      ● বঙ্গবাজারের আগুন নেভাতে হাতিরঝিল থেকে পানি নিচ্ছে হেলিকপ্টার      ● বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী      ● বঙ্গবাজারে ফায়ার সার্ভিসের ৫০ ইউনিট, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন      ● ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি বঙ্গবাজারের আগুন      ● ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরে হামলা, টিয়ারশেল নিক্ষেপ      ● আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সাথে নৌ-সেনা ও বিমানবাহিনী      ● বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড: আশপাশের ৪ ভবনে ছড়িয়েছে আগুন      ● জ্বলছে বঙ্গবাজার : প্রতিনিয়ত বাড়ছে আগুনের তীব্রতা     
ব্যস্ত জীবনে ফিরছে মানুষ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬ মে ২০২২ , শুক্রবার ০১ : ০৫ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৫৭৮ বার

ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। শুক্রবার রাজধানীর সায়েদাবাদ, গুলিস্তান, কমলাপুর, গাবতলী, মহাখালী ও সদরঘাট টার্মিনালে গিয়ে দেখা গেছে এ চিত্র। এ ছাড়া ফেরার সময়ে কোনো ধরনের ভোগান্তি হয়নি বলে জানিয়েছেন অনেকে।


সায়েদাবাদে খুলনা থেকে ফেরা আসলাম শেখ নামের এক ব্যক্তি বলেন, ‘ঈদ শেষ। তাই ঢাকায় ফিরে আসছি। তবে অফিস শনিবার হলেও ঢাকার আত্মীয়দের সঙ্গে ঈদের আনন্দ নেওয়ার জন্য একদিন আগে এসেছি। এবার ঈদে বেশি দিন ছুটি হওয়ার কারণে বাড়িতে অনেক মজা হয়েছে।’


সানজিদা খানম নামের এক নারী বলেন, ‘অনেক দিন হলো বাড়িতে ছিলাম। এখন কাজের তাগিদে ঢাকায় ফিরে এলাম। ঢাকা এখনো ফাঁকা দেখছি। তবে আসার জন্য পরিবহনে কোনো সমস্যা হয়নি।’


কুমিল্লা থেকে ছেড়ে আসা এক বাসের সহকারী তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদের ছুটি এখনো চলছে। তাই মানুষ কম আসছেন। তবে শনিবার মানুষের চাপ বাড়বে। বাড়তি যাত্রীর কথা মাথায় রেখে আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি। তবে বুধবার ঢাকা-কুমিল্লা রাস্তায় প্রচুর জ্যাম ছিল। বৃহস্পতিবার কুমিল্লা থেকে আসতে কোনো সমস্যা হয়নি। শুক্রবার সাকলেও তেমন কোন চাপ নেই।’


এদিকে রাজধানী ঢাকা এখনো ফাঁকা। বৃহস্পতিবার সরকারি অফিস-আদালত খুললেও উপস্থিতি ছিল খুবই কম। রোববার অফিস হওয়ায় হয়তো শনিবার ফিরবেন অনেকে।


অন্যদিকে পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন শেষে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ঘাট ব্যবহার করে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্নস্থানে ফিরছেন কর্মস্থলমুখী মানুষ। ফলে দৌলতদিয়া ঘাটে ঢাকামুখী মানুষের চাপ বেড়েছে।


আজ শুক্রবার (৬ মে) সকাল থেকে ফেরিঘাটে যাত্রীবাহী বাসের চাপ তেমন না থাকলেও ছোট গাড়ি ও মোটরসাইকেলের চাপ ছিল চোখে পড়ার মতো। এ সময় মোটরসাইকেলে শিশু, নারীসহ দুই থেকে তিনজনকে যেতে দেখা যায়।


এ ছাড়া লঞ্চেও পদ্মা পাড়ি দিচ্ছেন কর্মস্থলমুখীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বাড়ছে। বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ছোট-বড় ১৯টি ফেরি ও ২১টি লঞ্চ দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করছে কর্তৃপক্ষ।


এদিকে ঘাট এলাকায় ফেরির জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায় পায়ে হাঁটা যাত্রী, ছোট গাড়ি, মোটরসাইকেল ও অল্প কিছু যাত্রীবাহী বাসকে। ঘাটে ৩০ মিনিট থেকে প্রায় দেড় ঘণ্টা যাত্রীদের অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে। দৌলতদিয়া প্রান্ত থেকে ছেড়ে যাওয়া প্রতিটি ফেরিতেই বাসের সঙ্গে ছোট গাড়ি ও মোটরসাইকেল পার হচ্ছে।


বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট ব্যবস্থাপক শিহাব উদ্দিন বলেন, বর্তমানে এ রুটে ছোট-বড় ১৯টি ফেরি চলাচল করছে। ঢাকামুখী যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com