শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
● পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল উদ্বোধন      ● সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে      ● বঙ্গবাজারের আগুন নেভাতে হাতিরঝিল থেকে পানি নিচ্ছে হেলিকপ্টার      ● বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী      ● বঙ্গবাজারে ফায়ার সার্ভিসের ৫০ ইউনিট, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন      ● ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি বঙ্গবাজারের আগুন      ● ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরে হামলা, টিয়ারশেল নিক্ষেপ      ● আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সাথে নৌ-সেনা ও বিমানবাহিনী      ● বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড: আশপাশের ৪ ভবনে ছড়িয়েছে আগুন      ● জ্বলছে বঙ্গবাজার : প্রতিনিয়ত বাড়ছে আগুনের তীব্রতা     
এমসি কলেজে গণধর্ষণের মামলা: সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু না হওয়ায় হাইকোর্টের ক্ষোভ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২৮ জুলাই ২০২২ , বৃহস্পতিবার ০৬ : ০৭ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৪২৩ বার

স্বামীকে আটকে রেখে সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গৃহবধূকে গণধর্ষণের চাঞ্চল্যকর মামলায় অভিযোগ গঠনের প্রায় দুই বছর পরও বিচারিক আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। ওই মামলা আসামি রবিউল হাসানের জামিন শুনানিতে বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) এ ক্ষোভ প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে আদালত আসামি রবিউলের জামিন নামঞ্জুর করে আদেশ দেন। 


শুনানির শুরুতে হাইকোর্ট বলেন, ‘এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ তো শুরু হয়ে গেছে।’ তখন আসামির আইনজীবী আলী আহমেদ খোকন আদালতকে বলেন, ‘প্রায় দুই বছর হয়ে গেলেও এখনো সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়নি।’ তখন আদালত ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এমন চাঞ্চল্যকর মামলায় এখনও সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু না হওয়া দুঃখজনক।’ সিলেটের সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারকের প্রতি প্রশ্ন রেখে হাইকোর্ট বলেন, ‘জেলা জজ সাহেবরা কী এসব মামলা নিষ্পত্তি করতে আগ্রহী নয়? তারা আসলে কি করতে চান?’ পরে আদালত আসামি রবিউল হাসানের জামিন নামঞ্জুর করেন। 


উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে এমসি কলেজে বেড়াতে আসেন এক তরুণী। ওই সময় ক্যাম্পাস থেকে কয়েকজন ছাত্র ওই তরুণীকে স্বামীসহ কলেজ ছাত্রাবাসে তুলে নিয়ে যায়। পরে তারা স্বামীকে বেঁধে মারধর ও গৃহবধূকে দলবদ্ধ ধর্ষণ করে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাদের উদ্ধার করে। পরে ভুক্তভোগীর স্বামী সেদিন রাতেই বাদী হয়ে শাহপরাণ থানায় মামলা করেন। মামলায় নাম উল্লেখ করে ছয়জনকে ও অজ্ঞাতনামা আরও ২ থেকে ৩ জনকে আসামি করা হয়। আসামিরা হলেন- এম সাইফুর রহমান, শাহ মাহবুবুর রহমান রনি, তারেক আহমদ, অর্জুন লঙ্কর, রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান। এদের মধ্যে তারেক ও রবিউল বহিরাগত। বাকিরা এমসি কলেজের ছাত্র ছিলো। পরবর্তীতে ছয় আসামিসহ সন্দেহভাজন আরও দুজনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব ও পুলিশ। গ্রেফতারকৃত আটজনই মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ফৌজদারি দণ্ডবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।


« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com