বৃহস্পতিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৩
● পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল উদ্বোধন      ● সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে      ● বঙ্গবাজারের আগুন নেভাতে হাতিরঝিল থেকে পানি নিচ্ছে হেলিকপ্টার      ● বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী      ● বঙ্গবাজারে ফায়ার সার্ভিসের ৫০ ইউনিট, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন      ● ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি বঙ্গবাজারের আগুন      ● ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরে হামলা, টিয়ারশেল নিক্ষেপ      ● আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সাথে নৌ-সেনা ও বিমানবাহিনী      ● বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড: আশপাশের ৪ ভবনে ছড়িয়েছে আগুন      ● জ্বলছে বঙ্গবাজার : প্রতিনিয়ত বাড়ছে আগুনের তীব্রতা     
যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা: স্বামী আমিনের ফাঁসির আদেশ
আদালত প্রতিবেদক
প্রকাশ: ৩১ জুলাই ২০২২ , রবিবার ০৫ : ০৭ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৩৪৬ বার

রাজধানীর ডেমরায় যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় স্বামী মো. আমিন ওরফে ফকির আমিনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত।


রোববার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক এ,এম, জুলফিকার হায়াত এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে মৃত্যুদন্ডের পাশাপাশি আমিনকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড দেওয়া হয়। এদিন রায় ঘোষণার আগে আসামি আমিন আদালতে হাজির হন। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।


মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ১৯৯৩ সালের জুন মাসে ভিকটিম শাবানা বেগমের সাথে আমিন বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের দুটি সন্তানও রয়েছে। বিয়ের পর থেকে আমিন ভিকটিমকে যৌতুকের জন্য শারীরিক ও মানসিক ভাবে নির্যাতন চালায়। পরে শাবানার পরিবার আমিনকে তিন লাখ টাকা যৌতুক দেয়। ঘটনার এক মাস আগে সে আবারও এক লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে। এরই মাঝে আবারও আমিন বিয়ে করে। বিয়ের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে সে শাবানাকে মারধর করে এবং এক লাখ টাকার জন্য চাপ দেয়। অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে ভিকটিম তাকে ৩ নভেম্বর ২০ হাজার টাকা এনে দেয়। বাকী ৮০ হাজার টাকা ঈদের পর দিতে বলে আমিন। ১১ নভেম্বর সকালে সে আবার টাকার জন্য চাপ দেয়। টাকা আনতে অস্বীকার করলে আমিন শাবানার শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে শাবানাকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাবানা মারা যান। 


এ ঘটনায় শাবানার বোন শিল্পী ইয়াসমিন বাদী হয়ে ডেমরা থানায় মামলা করেন। ২০০৬ সালের ১২ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডেমরা থানার এসআই আবুল কালাম আজাদ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ১৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।


« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com