শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
● পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল উদ্বোধন      ● সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে      ● বঙ্গবাজারের আগুন নেভাতে হাতিরঝিল থেকে পানি নিচ্ছে হেলিকপ্টার      ● বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী      ● বঙ্গবাজারে ফায়ার সার্ভিসের ৫০ ইউনিট, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন      ● ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি বঙ্গবাজারের আগুন      ● ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরে হামলা, টিয়ারশেল নিক্ষেপ      ● আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সাথে নৌ-সেনা ও বিমানবাহিনী      ● বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড: আশপাশের ৪ ভবনে ছড়িয়েছে আগুন      ● জ্বলছে বঙ্গবাজার : প্রতিনিয়ত বাড়ছে আগুনের তীব্রতা     
সেপ্টেম্বরে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র উদ্বোধন করতে পারেন হাসিনা-মোদি
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ৩১ জুলাই ২০২২ , রবিবার ০৬ : ০৭ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৫৩১ বার

শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি। ফাইল ছবি

সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তিন দিনের ভারত সফরের সময় ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার স্টেশনটি উদ্বোধন করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রকল্পটি বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার রামপালে অবস্থিত। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যৌথভাবে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উদ্বোধন করবেন।


রোববার (৩১ জুলাই) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এ তথ্য জানিয়েছে।


সংবাদমাধ্যমটি জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ থেকে ৭ সেপ্টেম্বরের মধ্যে যেকোনো সময় ভারত সফর করবেন এবং দুই থেকে তিন দিন সেখানে অবস্থান করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। মোদি সরকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই সফরটিকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন। কারণ, ঢাকা ভারতের অন্যতম ঘনিষ্ঠ মিত্র।


ভারতের এনটিপিসি এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশের বৃহত্তম কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি স্থাপন করছে বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে খরচ হচ্ছে প্রায় দেড় বিলিয়ন মার্কিন ডলার।


এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই কলকাতা-চট্টগ্রাম-মংলা বন্দরের মধ্যে ট্রায়াল রান চালুর মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন অধ্যায়ের সূচনা ঘটবে।


কলকাতা থেকে প্রথম জাহাজটি আগামী ৫ আগস্ট পশুর নদী হয়ে মংলায় পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এতে ভারতের জন্য তার উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে পৌঁছানোর জন্য একটি সস্তা এবং বিকল্প রুট তৈরি হবে। একই সঙ্গে বাংলাদেশের জন্যও রপ্তানি-আমদানি সহজ হবে।




 

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com