বৃহস্পতিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৩
● পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল উদ্বোধন      ● সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে      ● বঙ্গবাজারের আগুন নেভাতে হাতিরঝিল থেকে পানি নিচ্ছে হেলিকপ্টার      ● বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী      ● বঙ্গবাজারে ফায়ার সার্ভিসের ৫০ ইউনিট, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন      ● ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি বঙ্গবাজারের আগুন      ● ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরে হামলা, টিয়ারশেল নিক্ষেপ      ● আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সাথে নৌ-সেনা ও বিমানবাহিনী      ● বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড: আশপাশের ৪ ভবনে ছড়িয়েছে আগুন      ● জ্বলছে বঙ্গবাজার : প্রতিনিয়ত বাড়ছে আগুনের তীব্রতা     
মেঘলা হত্যা মামলায় নারাজির বিষয়ে শুনানি ২৪ আগষ্ট
আদালত প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩ আগস্ট ২০২২ , বুধবার ০৪ : ০৮ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৩৯৩ বার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী এলমা চৌধুরী মেঘলা হত্যা মামলায় অভিযোগপত্রের (চার্জশিট) ওপর নারাজি বিষয়ে শুনানির জন্য ২৪ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত।


বুধবার এ মামলায় অভিযোগপত্র বিষয়ক শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন মামলার বাদী অভিযোগপত্রের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন জানিয়ে সময় আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আবুবকর ছিদ্দিক আগামী ২৪ আগস্ট নারাজির বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন।


এর আগে গত ৩১ মে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ক্যান্টনমেন্ট জোনাল টিমের পরিদর্শক (নিরস্ত্র) কাজী শরীফুল ইসলাম আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে ইফতেখার আবেদীনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তবে অভিযোগের সত্যতা না পাওয়ায় ইফতেখারের মা-বাবাকে অব্যাহতির আবেদন করা হয়।


অভিযোগপত্রে ইফতেখারের বিরুদ্ধে বলা হয়, ঘটনার দিন বাইরে যেতে চাইলেও আসামি ইফতেখার আবেদীন এলমাকে যেতে না দিয়ে দরজা আটকে রাখেন এবং শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেন। আসামি ভিকটিমকে অকারণে কুৎসা রটিয়ে অসৌজন্যমূলক আচরণ ও মারপিট করেন। ভিকটিম অসৌজন্যমূলক আচরণ, অকারণে কুৎসা রটনা ও মারপিট সহ্য করতে না পেরে শয়নকক্ষে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, ২০২১ সালের ২ এপ্রিল ইফতেখার আবেদীনের সঙ্গে এলমা চৌধুরীর বিয়ে হয়। এলমা চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নৃত্যকলা বিভাগের শেষ বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। বিয়ের পর ইফতেখার আবেদীনের পিতা এলমা চৌধুরীর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া বন্ধ করতে বলেন। তবে ভুক্তভোগী এলমা পড়ালেখা বন্ধ করতে না চাইলে ইফতেখার ও তার বাবা-মা মিলে এলমাকে শারীরিক নির্যাতন করে মাথার চুল কেটে দেন। এছাড়া সাংসারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিভিন্ন সময় মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করেন। বিয়ের আনুমানিক তিনমাস পর এলমাকে বনানীর বাসায় রেখে ইফতেখার কানাডার চলে যান। গত ১১ ডিসেম্বর কানাডা থেকে দেশে আসেন ইফতেখার। এরপর ১৪ ডিসেম্বর আনুমানিক বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ভুক্তভোগী এলমার মাকে ফোন করে ইফতেখার জানান, আপনার মেয়ে গুরুতর অসুস্থ। তাকে চিকিৎসার জন্য শুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছি। আপনারাও আসেন।এরপর তারা হাসপাতালে গিয়ে এলমা চৌধুরীকে মৃত দেখতে পান। এ ঘটনায় এলমার বাবা সাইফুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে বনানী থানায় হত্যা মামলা করেন।

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com