শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
● পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল উদ্বোধন      ● সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে      ● বঙ্গবাজারের আগুন নেভাতে হাতিরঝিল থেকে পানি নিচ্ছে হেলিকপ্টার      ● বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী      ● বঙ্গবাজারে ফায়ার সার্ভিসের ৫০ ইউনিট, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন      ● ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি বঙ্গবাজারের আগুন      ● ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরে হামলা, টিয়ারশেল নিক্ষেপ      ● আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সাথে নৌ-সেনা ও বিমানবাহিনী      ● বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড: আশপাশের ৪ ভবনে ছড়িয়েছে আগুন      ● জ্বলছে বঙ্গবাজার : প্রতিনিয়ত বাড়ছে আগুনের তীব্রতা     
উন্মুক্ত করা হয়েছে পবিত্র কাবাঘরের দরজা
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ১৬ আগস্ট ২০২২ , মঙ্গলবার ১২ : ০৮ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৪৭৭ বার

পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ পবিত্র স্থান ও মুসলিমদের কেবলা পবিত্র কাবা শরিফের দরজা উন্মুক্ত করা হয়েছে। সৌদি আরবের স্থানীয় সময় সোমবার (১৫ আগস্ট) ভোররাত ৩টার পর এটি উন্মুক্ত করা হয়। পরে বিশেষ পানি দিয়ে কাবাঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়।


পবিত্র এ ঘরের দরজা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য বছরে (মহরম-শাবান মাসে) দুবার খোলা হয়। এছাড়া রাষ্ট্রীয় কিংবা বিদেশি গুরুত্বপূর্ণ মেহমানের সৌজন্যে সৌদি সরকারের অনুমতিতে খোলা হয়।


মূলত প্রিয়নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর অনুসরণে পবিত্র কাবা শরিফ ধোয়ার মহৎ কাজটি বড় উৎসব হিসেবে পালন হয়। ৬৩০ সালে যখন রাসুল (সা.)-এর নেতৃত্বে মুসলমানরা মক্কা বিজয় করেছিল, তখন তিনি মহান আল্লাহর এ পবিত্র ঘর ধৌত করেছিলেন।


কাবাঘর ধোয়া শেষে ভেতর থেকে বের হয়ে সবাই ধারাবাহিকভাবে হাজরে আসওয়াদ (কালো পাথর) চুম্বন করেন। এরপর পবিত্র কাবা শরিফ তাওয়াফ করেন। তাওয়াফ শেষে মাকামে ইবরাহিমে দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন।


আবার অনেকে ধোয়ার জন্য ভেতরে প্রবেশের আগে একবার নফল তাওয়াফ ও দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করে নেন। 


এ সময় কাবার দরজার সঙ্গে বিশেষ সিঁড়ি লাগানো হয়। এরপর সবাই কাবাঘরের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় দুই ঘণ্টা দরজা খোলা থাকে। কাবাঘরের চারপাশে তখন বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করেন।


সাধারণত কাবাঘর পরিষ্কারে জমজমের পানি, খাঁটি গোলাপজল এবং উন্নতমানের সুগন্ধি ‘উদ’ ও কস্তুরি ব্যবহার করা হয়। প্রথমে গোলাপের সুগন্ধিযুক্ত জমজমের পানি মেঝেতে ঢালা হয়। তারপর খালি হাতে খেজুরপাতা দিয়ে পরিষ্কার করা হয়। পরিষ্কার করার পর মেঝে ও দেয়াল কোমল সাদা কাপড় ও উন্নত মানের টিস্যু দিয়ে মোছা হয়। কাবা শরিফ ধোয়ার সময় প্রায় দুই ঘণ্টা দরজা খোলা রাখা হয়। এটি দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা সৌদি ও মাসজিদুল হারাম কর্তৃপক্ষের নিয়ম-রীতি।

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com