বৃহস্পতিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৩
● পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল উদ্বোধন      ● সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে      ● বঙ্গবাজারের আগুন নেভাতে হাতিরঝিল থেকে পানি নিচ্ছে হেলিকপ্টার      ● বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী      ● বঙ্গবাজারে ফায়ার সার্ভিসের ৫০ ইউনিট, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন      ● ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি বঙ্গবাজারের আগুন      ● ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরে হামলা, টিয়ারশেল নিক্ষেপ      ● আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সাথে নৌ-সেনা ও বিমানবাহিনী      ● বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড: আশপাশের ৪ ভবনে ছড়িয়েছে আগুন      ● জ্বলছে বঙ্গবাজার : প্রতিনিয়ত বাড়ছে আগুনের তীব্রতা     
এক চিলতে প্রশান্তির খোঁজ
ভ্রমণ ডেস্ক
প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২২ , বুধবার ১২ : ০৪ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৪০১ বার

বাংলাদেশের শেরপুর জেলা শহরের ঝিনাইগাতী উপজেলার কাংশা ইউনিয়নের গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত গজনী অবকাশ কেন্দ্র। এর উত্তরে রয়েছে ভারতের মেঘালয় রাজ্য।  

এবার চলতি বছরের শুরুতেই ভিড় বেড়েছে শেরপুর সীমান্তের গজনী অবকাশ কেন্দ্রে। করোনার ঊর্ধ্বগতির মধ্যেও দেশ-বিদেশের পর্যটকে মুখরিত গারো পাহাড়।


প্রকৃতিপ্রেমীদের মনে গজনী অবকাশ কেন্দ্রের গজারী, শাল ও সেগুন গাছের সারি এক অন্যরকম প্রশান্তি এনে দেয়। আঁকাবাঁকা পিচঢালা পথ, যতদুর চোখ পৌঁছে, দৃষ্টি সীমায় শুধু সবুজের চাদর। অনেকটাই রূপকথার গল্পের প্রেক্ষাপট।


অজানা মহামারির হানায় যখন ছিন্নভিন্ন পৃথিবী, তখন এক চিলতে প্রশান্তির খোঁজে সবার ভিড় গজনীর সৌন্দর্যের মাঝে। পর্যটক আকর্ষণে প্রকৃতি সৌন্দর্যের সঙ্গে বাড়তি আয়োজনে রাখা হয়েছে নানা প্রকার বিনোদনের ব্যবস্থা। বছরজুড়ে পর্যটকদের আনাগোনা থাকলেও হিমেল শীতে তা বাড়ে দ্বিগুণ। দেশ ছাড়িয়ে চোখ জুড়াতে জড়ো হন বিদেশি পর্যটকরাও।


দিনের আলো নেমে রাতের অন্ধকারেও অন্যরকম পরিবেশ ফিরে আসে গজনীতে। এজন্য স্থানীয় প্রশাসন পর্যটকদের থাকার বিষয়টিও চিন্তা করছে। ১৯৯৩ সালে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার গজনী এলাকায় ৯০ একর জায়গাজুড়ে গড়ে তোলা হয় পর্যটন কেন্দ্রটি।


গজনী অবকাশ কেন্দ্রে চোখে পড়বে সবুজ গাছপালার সারি, লতাপাতার বিন্যাস, ছোট-বড় টিলা, উপজাতীয়দের ঘরবাড়ি ইত্যাদি। এখানে প্রধান প্রধান গাছপালার মধ্যে রয়েছে শাল, সেগুন ও গজারী গাছ। কৃত্রিম স্থাপনাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বিশালাকার ডায়নোসরের প্রতিকৃতি, ড্রাগন পাতালপুরী, মৎস্যকন্যা, আলোকের ঝর্ণাধারা, শিশুদের জন্য চুকোলুপি পার্ক, ছোট আকারের চিড়িয়াখানা, একুয়ারিয়াম ইত্যাদি। এখানকার চিড়িয়াখানায় রয়েছে প্রায় ৪০ প্রজাতির প্রাণী।


কৃত্রিম লেকের শান্ত জলে নৌ বিহারের জন্য রয়েছে সীমান্ত প্যাডেল বোট ও ময়ুরপঙ্খী নৌকা। অবকাশে বিভিন্ন ধরনের প্রাণীর প্রতিকৃতি ও গারোদের বাসস্থানের ধারণায় নির্মিত হয়েছে অমৃতলোক। অমৃতলোকের আছে গারো মা প্রতিকৃতি, উটপাখির ভাস্কর্য, ক্যাঙ্গারু ভাস্কর্য, পাখি বেঞ্চ, শিশু গার্ডেন, লাল পাহাড়, কুঁড়েঘর, ফুলের বাগান, কফি হাউজ, বিশাল আকৃতির অজগর সাপের ভাস্কর্য ইত্যাদি। এছাড়াও গজনী অবকাশে আছে ৬৪ ফুট উঁচু ‘সাইট ভিউ টাওয়ার’।

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com