শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
● পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল উদ্বোধন      ● সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে      ● বঙ্গবাজারের আগুন নেভাতে হাতিরঝিল থেকে পানি নিচ্ছে হেলিকপ্টার      ● বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী      ● বঙ্গবাজারে ফায়ার সার্ভিসের ৫০ ইউনিট, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন      ● ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি বঙ্গবাজারের আগুন      ● ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরে হামলা, টিয়ারশেল নিক্ষেপ      ● আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সাথে নৌ-সেনা ও বিমানবাহিনী      ● বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড: আশপাশের ৪ ভবনে ছড়িয়েছে আগুন      ● জ্বলছে বঙ্গবাজার : প্রতিনিয়ত বাড়ছে আগুনের তীব্রতা     
কুষ্টিয়ার আবু বক্কর হত্যা মামলায় পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ , বুধবার ০৩ : ০৯ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৮০৬২ বার

কুষ্টিয়া সদরের ভ্যানচালক আবু বক্কর সিদ্দিক হত্যা মামলায় পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। অপর এক আসামির মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে দেওয়া হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিলের শুনানি শেষে বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) এ রায় দেন। মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকা পাঁচ অিাসামি হলেন-  সাজ্জাদ, মাজেদ, শুকচাদ, রাশিদুল ইসলাম ও মনছের আলী। আসামি কালাইয়ের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। 

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত এ তত্য নিশ্চিত করেন। মামলায় আসামি পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান। এক আসামি পলাতক থাকায় তার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী মো. হাফিজুর রহমান খান। 


ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত জানান, ‌‘কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জিয়ারখি ইউনিয়নের জোতপাড়া গ্রামের ভ্যানচালক আবু বক্কর সিদ্দিক ২০১২ সালের ১০ জুন সন্ধ্যায় বাড়িতে ভ্যান রেখে চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। রাত ১০টার দিকে দিকে আসামিরা আবু বক্করকে ডেকে পাশের মাঠে নিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা ও পুরুষাঙ্গ কেটে নৃশংসভাবে হত্যা করে। পরদিন সকাল ৭টার দিকে জোতপাড়া কাঞ্চিখালি মাঠ থেকে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় করা মামলার বিচার শেষে ২০১৭ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক রেজা আলমগীর হাসান ছয় আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেন। দণ্ডিতরা হলেন- সাজ্জাদ, মাজেদ, শুকচাদ, রাশিদুল ইসলাম, কালাই ও মনছের আলী। আসামি রাশিদুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন। পরে নিয়ম অনুসারে মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি আসামিরা আপিল  ও জেল আপিল করেন। ডেথ রেফারেন্স এবং আপিল শুনানি শেষে হাইকোর্ট বিভাগ সার্বিক বিবেচনায় এবং সাক্ষ্যপ্রমাণ বিবেচনায় কালাই ওরফে জলিলের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কমিয়ে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেন। অপর পাঁচ জনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদন করেন।

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com