শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
● পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল উদ্বোধন      ● সাড়ে ৬ ঘণ্টা পর বঙ্গবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে      ● বঙ্গবাজারের আগুন নেভাতে হাতিরঝিল থেকে পানি নিচ্ছে হেলিকপ্টার      ● বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী      ● বঙ্গবাজারে ফায়ার সার্ভিসের ৫০ ইউনিট, ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন      ● ৫ ঘণ্টায়ও নেভেনি বঙ্গবাজারের আগুন      ● ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরে হামলা, টিয়ারশেল নিক্ষেপ      ● আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের সাথে নৌ-সেনা ও বিমানবাহিনী      ● বঙ্গবাজারের অগ্নিকাণ্ড: আশপাশের ৪ ভবনে ছড়িয়েছে আগুন      ● জ্বলছে বঙ্গবাজার : প্রতিনিয়ত বাড়ছে আগুনের তীব্রতা     
লন্ড্রি ব্যবসায়ী সোহেল হত্যা মামলায় আসামি কাজলের মৃত্যুদণ্ড বহাল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০ অক্টোবর ২০২২ , সোমবার ০৫ : ১০ পিএম   প্রদর্শিত হয়েছে ৭৯৭৭ বার

সিলেটের লন্ড্রি ব্যবসায়ী সোহেল আহমদকে হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির দণ্ড বহাল রেখে হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. হাবিবুল গনি ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার (১০ অক্টোবর) এ রায় দেন। তবে আদালত অপর আসামির মৃত্যুদণ্ডে সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট বেঞ্চের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আদালতে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজা আল ফারুক ও রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এস এম শফিকুল ইসলাম। 


হাইকোর্টের রায়ে সিলেটের মোগলগাঁও ইউনিয়নের বানাগাঁওরের কাজল মিয়ার মৃত্যুদণ্ড বহাল ও ইসলাম উদ্দিন ওরফে ইসলামর মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। 


ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী জানান, ইসলাম উদ্দিনের এক বোনকে বিয়ে করেছিলেন সিলেট নগরের গোটাটিকর এলাকার বাসিন্দা সোহেল আহমদ। ইসলাম এ বিয়ে মেনে নেননি। এ ক্ষোভ থেকে ইসলাম ও তার বন্ধু কাজল ২০১১ সালের ১৭ এপ্রিল রাতে সোহেলকে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে যাওয়ার কথা বলে বানাগাঁও এলাকার দালুয়ারবন্দ হাওরে নিয়ে যান। সেখানে ইসলাম ও তার বন্ধু কাজল সোহেলকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে মরদেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করেন। সেটি অন্য জায়গায় ফেলে দিয়ে মরদেহ পেট্রল দিয়ে পুড়িয়ে দেন। পরদিন পুলিশ সোহেলের মাথাটি হাওর এলাকা থেকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় সোহেলের বাবা জয়নাল আবেদীন মামলা করলে পুলিশ ইসলাম ও কাজলকে গ্রেপ্তার করে। মামলার দুই আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে বলেন, ইসলাম তার বোনকে বন্ধু কাজলের কাছে বিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। এ চাওয়া পূরণ না হওয়ায় তারা সোহেলকে হত্যা করেন। তদন্ত শেষে ২০১১ সালের ২৬ জুন আদালতে ইসলাম ও কাজলসহ নয় জনকে অন্তর্ভুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। বিচার শেষে ২০১৭ সালের ৫ এপ্রিল সিলেটের বিশেষ দায়রা জজ ও জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মফিজুর রহমান ভুঞা দুই জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। অপর সাত আসামিকে খালাস দেন বিচারিক আদালত। পরে মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি ইসলাম ও কাজল আপিল ও জেল আপিল করেন।

« পূর্ববর্তী সংবাদ পরবর্তী সংবাদ »





  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ অঞ্জন কর

প্রকাশকঃ জেরীফ আফতাব কর্তৃক

জেড টাওয়ার (৬ষ্ট তলা), বাড়ী- ০৪, রোড-১৩২, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২ থেকে প্রকাশিত

ইমেইলঃ tribunenewsbd@gmail.com

© 2022 সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || tribunenewsbd.com